1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

আগামী সপ্তাহে চীন সফরে যাচ্ছেন মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৪৪ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক: বেইজিং ও ওয়াশিংটন মঙ্গলবার জানিয়েছে, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে উত্তেজনা কমানোর জন্য সাম্প্রতিক মাসগুলোতে মার্কিন কর্মকর্তারা ধারাবাহিকভাবে চীন সফর করছেন।

 

 

ওয়াশিংটন বলেছে, বাণিজ্য থেকে মানবাধিকার এবং তাইওয়ানের বিষয় নিয়ে দুই শক্তির মধ্যে চলমান দ্ব›েদ্ধ তারা চীনের সাথে তার শীতল সম্পর্ককে আরও সহজ করতে চাইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘বাণিজ্য মন্ত্রী রাইমন্ডো মার্কিন-চীন বাণিজ্যিক সম্পর্ক, মার্কিন ব্যবসার মুখোমুখি হওয়া চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাব্য সহযোগিতার ক্ষেত্র গুলোর বিষয়ে গঠনমূলক আলোচনার জন্য উন্মুখ।’
ওয়াশিংটন জানিয়েছে, ২৭ থেকে ৩০ আগস্টের এই সফরে তিনি বেইজিং ও সাংহাই উভয়ই নগরীতেই যাবেন। বেইজিংও এই সফরের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছে, রাইমন্ডোকে তার চীনা প্রতিপক্ষ ওয়াং ওয়েনতাও আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ওয়াশিংটন বলেছে, তার সফরটি গত বছর বালিতে প্রেসিডেন্ট  শি জিনপিং এবং জো বাইডেনের মধ্যে আলোচিত ‘বিভিন্ন বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পিআরসির মধ্যে যোগাযোগ গভীরতর করার’ বিষয়ে একটি চুক্তির ভিত্তি তৈরি করবে।
ওয়াশিংটন এবং বেইজিংয়ের মধ্যে সম্পর্ক কয়েক দশকের মধ্যে তাদের সবচেয়ে খারাপ স্তরে নেমে গেছে।
ওয়াশিংটন বলছে, তার বিধিনিষেধ গুলো জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বেইজিং এটিকে তাদের অর্থনৈতিক উত্থানে বাধা হিসেবে দেখে।
মঙ্গলবার একটি ব্রিফিংয়ে, হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেছেন, ‘চীনের কিছু কণ্ঠের দাবির বিপরীতে যে আমরা চীনের অর্থনীতিকে মন্থর করতে চাইছি বা চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দুর্বল করতে চাইছি, এটা ঠিক নয়।’
জ্যাক সুলিভান, ‘একটি স্থিতিশীল চীনা অর্থনীতি বিশ্বের জন্য একটি ভাল জিনিস।’
তিনি বলেন, রাইমন্ডো এই বার্তা বহন করবেন যে, ওয়াশিংটন চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চাইছে না বরং ‘ঝুঁকি কম’ করতে চাইছে, যার অর্থ তার জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা করা। এই মাসে বাইডেন চীনের স্পর্শকাতর উচ্চ-প্রযুক্তি অঞ্চলে নির্দিষ্ট কিছু আমেরিকান বিনিয়োগকে সীমাবদ্ধ করার লক্ষে একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। এই পদক্ষেপকে বেইজিং ‘বিশ্বায়ন বিরোধী’ বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
সেমিকন্ডাক্টর এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো খাতগুলোকে লক্ষ্য করে যুক্তরাষ্ট্রের এই দীর্ঘ প্রতীক্ষিত বিধি নিষেধ আগামী বছর বাস্তবায়িত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন গত মাসে বেইজিং সফরের সময় প্রত্যাশিত নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে চীনা কর্মকর্তাদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করেছিলেন। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে কোনও নতুন পদক্ষেপ স্বচ্ছ উপায়ে বাস্তবায়িত হবে।
তিনি স্বাস্থ্যকর অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতা এবং উন্নত যোগাযোগের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট মারাত্মক হুমকির বিষয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানান।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..